বেতন
একবার তাকিয়ে দেখি আমি আমার দশ বছরের পুত্রের খানার প্লেটে সুস্বাদু খানা হিসাবে আছি, পুত্র আমাকে কচকচ করে চিবিয়ে খাচ্ছে। আবার দেখি আমার বৌয়ের ডায়ামন্ড রিংয়ে ডায়মন্ড হিসাবে আছি।
একবার তাকিয়ে দেখি আমি আমার দশ বছরের পুত্রের খানার প্লেটে সুস্বাদু খানা হিসাবে আছি, পুত্র আমাকে কচকচ করে চিবিয়ে খাচ্ছে। আবার দেখি আমার বৌয়ের ডায়ামন্ড রিংয়ে ডায়মন্ড হিসাবে আছি।
রিদমড
-সজল আহমেদ
ঘুমের শহরে কেউ কথা বলেনা
কথা বলেনা সেথা গাড়ি চলে না
.
গাড়ি চলেনা সেথা, গাড়ি চলে রোডে
গাড়ির পেছনে সবাই দল বেঁধে ছোটে
.
দলবেঁধে ছোটে সবে দলে দলে যায়
হেঁটে গেলে সকলের ঝিম ধরে পায়
.
ঝিম ধরে পায় যদি কেউ হেঁটে যায়
হেঁটে হেঁটে সেঁজুতি বেঁটে হয়ে যায়
.
বেঁটে হয়ে যেই সে ফুল ছুঁতে যায়
হাত ছিড়ে রক্ত গড়ায় কাঁটারো গুতায়
.
কাঁটার গুতায় যেই রক্ত তাঁর ঝরে
বিষের জ্বালায় ফুপিয়ে সে মরে
.
ফুপিয়ে মরে সে অকথ্য ব্যথায়
অকথ্য ব্যথারা একদা শরীরে মিশে যায়
.
শরীরে মিশে যায় তার সাথে শিতল ও বাতাস
শিতল বাতাসে ওরা খেলে তিন তাস
.
তিন তাস খেলে যেই কেউ হেরে যায়
একে অপরের তখন কপাল ফাটায়
.
কপাল ফাটিয়ে মজিদ ঘর ছাড়া হয়
ঘর পালালেই কুফার কপাল খুলে যায়
.
কপাল যেই খুলে যায় কুফা বেকুব হয়ে যায়
বেশি টাকা নিয়ে বসে পরে আবার জুয়ায়
.
জুয়ার আড্ডায় কুফা আবার যেই বসে
খয়রাতি কুফা রূপে গৃহে ফিরে আসে
.
গৃহে ফিরে এসে খায় ভাত সেই মেলামাইন থালায়
কুকুরের পেটে কভূ নাহি ঘি হজম হয়
.
ঘি হজম নাহি হলে থানকুনি খায়
থানকুনি খেলে পেটের ব্যামো চলে যায়
.
ব্যামো চলে গেলে আবার কুখাদ্য খায়
আবাল মরে না সব পৃথিবীতে পরে রয়
.
পরে রয় পৃথিবীতে কতশত অবাস্তব কল্পনা
মাটির বুকে ছিড়ে ফুটুক সুশ্রী ফুল সকলের বাসনা
.
বাসনা সকল কভূ পূর্ণ নাহি হয়
বেকুবের বুদ্ধি হলে সব অকালে হারায়
.
অকালে হারিয়ে যায় অযত্নের দাঁত
প্রেমিকা জমা করে শুধু অবসাদ
.
শুধু অবসাদ যারা জমা করতে জানে
তাঁরা শেখাতে আসে ভালোবাসার মানে
.
ভালোবাসার মানে ঝামেলা বাড়ানো
পঁচা মিস্টির নিষ্ফল মাছি তাড়ানো
.
মাছি তাড়িয়ে শেষে চলে গেলে বেলা
শিশুরা ফিরে ঘরে ছেড়ে এসে খেলা
.
ছেড়ে এসে খেলা মাকসুদ ঘুমুতো যায়
পলি কে স্বপ্নে দেখে দ্রুত ভোর হয়
.
ভোর হলে মা এসে কান ধরে টানে
মরিচ ডলে ভাত খায় বসে স্ব আসনে
.
স্ব আসন যে ছিনিয়ে নিতে জানে
তাঁর বুঝতে বাকি নেই জীবনের মানে
.
জীবনের মানে অস্ত্র ছাড়া যুদ্ধ
হয়তবা মরো, নতুবা মারো পালসুদ্ধু
.
পালসুদ্ধু যদি যুদ্ধে মারতে নাহি পারো
শত্রুর গুলিতে তবে আগেভাগে মরো।
(সংক্ষিপ্ত)
জন্ম/
তিনি বসে আছেন অস্পৃশ্য কৈলাশে
জন্মায়নি কেউ জন্মায়নি, আল্লার ঔরষে!
ম্যাক্সিম পাঠের আগেঃ
ম্যাক্সিমের অশ্লীল লাইনগুলারে ফলো করার সময় আপনি গালাগালি শুরু করবেন। অথচ আপনি অামার চিন্তা অস্বীকার করতে পারবে না। এইটা আপনার দূর্বলতা। আপনি পাঠ করতে করতে এক পর্যায়ে যাবেন পাখি হইয়া।
“একটি পাখি কানা
আরেকটির নাই ডানা
একটি পাখি কাঁদে
অন্যপাখি চোদে”
এইরকম লাইন দেইখাই যারা লেখকরে গালাগাল শুরু করবেন তাদের জন্য ম্যাক্সিমের চে রবী ঠাকুর পাঠ ভালো! অবশ্য আপনাগো গালিতে আমার কিছু হবে না। একসময় পড়তে পড়তে ম্যাক্সিমরে তার যথযথ সম্মান দিবেন এইটা আমি শিউর! সাহিত্যে “চোদা”টারে যারা নিতে পারেন না তাদের জন্য ম্যাক্সিম কেন আমার কোন লেখাই পাঠ এর যোগ্যতা নাই। তাঁরা মধ্য ঘরণার সাহিত্য পাঠ করেন। রবীরটা বেস্ট আপনার জন্য! অবশ্য রবী ঠাকুর বাঁইচা থাকলে নিজেই ম্যাক্সিমরে সর্বশ্রেষ্ঠ বাংলা সাহিত্য পুরষ্কার দিয়া যাইতো। যাইহোক, সংকীর্ণ মন নিয়া ম্যাক্সিম পাঠে বসবেন না! আর যারা অর্ধ-শিক্ষিত, মানুষিক দিক দিয়া ছোটলোক তাঁরাও ম্যাক্সিম পাঠ করবেন না! থ্যাঙ্কিউ। হ্যাপি রিডিং।
ম্যাক্সিম বা বচন পিডিএফ ডাউনলোড
নামঃ ম্যাক্সিম বা বচন
লেখকঃ সজল আহমেদ
ফরম্যাটঃ pdf
সাইজঃ 4.5 mb
ডাউনলোড লিংক
https://www.mediafire.com/file/u1z26gxiayiqt6w/MAXIM_BA_BOCHON.pdf
অনলাইনে পড়ুনঃ
https://issuu.com/sajalahmed/docs/maxim_ba_bochon
❑মিস❑
একা কফি খেতে খেতে পাশের চেয়ারে প্রেমিকাকে অনুভব করা। কিংবা একটা বিকালে একা আকাশের দিকে চেয়ে থাকা।
বইয়ের নামঃ কুর্সড~ বা গালি
বাইঃ সজল আহমেদ
সাইজঃ ১ মেগাবাইট
ডাউনলোড লিংকঃ https://www.mediafire.com/file/sw99un29u8fnpdt/coursed.pdf
ইহা একটি অভিনব গালিময় কোবিতাগ্রন্থ। সম্পূর্ণরূপে পাকসাফ থাকিলে ইহা না পড়াই উত্তম! সর্বোপরি, কোবিতে পড়িবার মাসুষিকতা তৈয়ার করিয়া ইহা পাঠ করিবার নিমন্ত্রণ!
কুর্সড~বা গালি
-সজল আহমেদ
ইহা সর্বকালের, সর্বযুগের, সর্বশ্রেষ্ঠ অভিশাপ বা গালাগালিমময় কবিতাগ্রন্থ। ইহা পাঠ করিলে প্রেমিকার প্রতি আপনার বমির উদ্রেক ঘটিতে পারে। ইহা পাঠ করিয়া নিজেকে এবং এবং পৃথিবীকে ধন্য করুন। গ্রন্থটি সর্বসাধারণের জন্য নহে। ফিডার খাওয়া বাচ্চাগণ এই গ্রন্থ হইতে দূরে থাকিবেন!
Continue reading “কুর্সড~বা গালি (বইয়ের পাণ্ডুলিপি)”
।।এক।।
দুঃখ পেলে সবাই
কাঁদতে জানে না
কারো কারো
হৃদয় ভেঙে যায়
কাচের টুকরার মত
অথচ চোখে
জল গড়ায় না!
যারা কাঁদতে জানে না
।।১।।
এই যে রাত দীর্ঘ একটা পার করতেছি
নির্ঘুম, স্বপ্ন আর ধরা পরেনা চোখে; দীর্ঘ সময়েও
তুমি এই আসো সামনে আবার হারিয়ে যাও ইল্যুশনের অতল গহ্বরে!
ছুই ছুই পানিতে তোমারে মাছরূপে দেখি আবার লাফ দিয়ে কই যে হারিয়ে যাও ঘাসফড়িঙ!
পা গজিয়ে যায়!
বালকেরা দলবেঁধে দৌড়াতে লাগলো উঁচা পাহাড়ে
কাউয়া দুইটা উড়তেছিলো পাহাড়ের সীমানায়
বালকের দলদের ছিলো কাউয়ার ডাকে ভয়!
কাউয়া ডাকা সমূহ বিপদ কাউয়া ডাকলে ভাগ্যের ফেরে গোয়া মারা যায়!